1. thedailydrishyapat@gmail.com : TheDaily Drishyapat : TheDaily Drishyapat
  2. info@pratidinerdrishyapat.com : Pratidiner Drishyapat : Pratidiner Drishyapat
  3. admin@thedailydrishyapat.com : admin :
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০২:০৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
বেতাগীর শশীভূষণ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দুই সহকারী শিক্ষক অনুপস্থিত থাকায় পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে  তাড়াশে দুদকের অভিযান সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের বিচার ও গ্রেপ্তারের দাবীতে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ সমাবেশ শাহজাদপুরে জমি অধিগ্রহণে ন্যায্যমূল্য ও পুনর্বাসনের দাবি গ্রামবাসীর  ঈশ্বরগঞ্জে শ্মশান ভাংচুরের নামে মিথ্যাচার ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন তাড়াশে জরাজীর্ণ ভবনে আতঙ্ক নিয়ে পাঠদান সিরাজগঞ্জে ডাকাতদের ট্রাকচাপায় আহত পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু  সিরাজগঞ্জে ৭ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ  সিরাজগঞ্জে পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমান অভিযানে গুড়িয়ে দেওয়া হলো ৯ অবৈধ ইটভাটা রংপুরে কালবৈশাখী ঝড়ে বেশকিছু গ্রাম লন্ডভন্ড মৌসুমি ফলের ব্যাপক ক্ষতি

সলঙ্গা গণহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দিতে আইনি নোটিশ

বার্তা প্রধান
  • Update Time : বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪
  • ১১২ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

সলঙ্গা গণহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দিতে এবং স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপনে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। রেজিস্ট্রি ডাকযোগে মন্ত্রীপরিষদ সচিব, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসককে এ নোটিশ পাঠানো হয়।

বুধবার (২৭ মার্চ) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদ উদ্দিন এ নোটিশ পাঠান।

নোটিশে আরও বলা হয়, সমগ্র ভারতবাসীর জন্য রক্তাক্ত বিদ্রোহের ঐতিহাসিক এক দৃষ্টান্ত সৃষ্টি হয় সেখানে। ৩৯ জন ব্রিটিশ পুলিশের রাইফেলের মূহুর্মুহু গুলিতে রক্তের বন্যা বয়ে যায় সলঙ্গার মাটিতে। পাবনার ম্যাজিস্ট্রেট আর এন দাস, সিরাজগঞ্জের মহকুমা প্রশাসক এস কে সিনহা এবং পাবনা জেলার পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে সংঘটিত হয় এ নৃশংস হত্যাযজ্ঞ। সে দিনের সন্ধ্যার সলঙ্গার মাটি নিহত ও আহত মানুষ এবং গৃহপালিত পশুর রক্তে ভেসে যায়। নিহতদের লাশ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয় সিরাজগঞ্জের রহমতগঞ্জে। সেখানে তৈরি হয় বাংলাদেশের প্রথম গণকবর। আজও সে গণকবর সলঙ্গার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সাক্ষ্য বহন করে চলেছে। এছাড়া হোসেনপুর, বাসুদেবকোলসহ সলঙ্গার বিভিন্ন জায়গায় নিহতদের কবরস্থ করা হয়। সরকারি হিসাবে এ ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা দেখানো হয় সাড়ে চার হাজার। কিন্তু বেসরকারি তথ্যমতে এ সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি বলে জানা যায়।

নোটিশদাতা বলেন, সরকারি-সেবরকারি বিভিন্ন ডকুমেন্ট ও প্রকাশনায় এ নৃশংস হত্যাযজ্ঞের স্বীকৃতি রয়েছে। ইতিহাসে দিনটিকে সলঙ্গা দিবস হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু দিবসটি কেবল স্থানীয়ভাবেই পালন করা হয়। জাতীয় দিবস হিসাবে এটিকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি আজও। এমনকি ঘটনাস্থলে একটি স্মৃতিস্তম্ভ পর্যন্ত স্থাপন করা হয়নি। সলঙ্গা অঞ্চলের মানুষ দীর্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে এ দাবি জানিয়ে আসছে। জাতীয় ও স্থানীয় পত্র-পত্রিকা, ম্যাগাজিন ও বই-পুস্তকে অনেক লেখালেখিও হয়েছে। বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলও এ বিষয়ে সরেজমিন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কিন্তু জাতীয় দিবস ঘোষণা বা স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন কোনটাই আলোর মুখ দেখেনি।

সলঙ্গা বিদ্রোহের বয়স একশ’ বছর পার হয়েছে। এত বছর পরও দিবসটি জাতীয় দিবস হিসাবে ঘোষণা এবং একটি স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন না হওয়া অত্যন্ত দুঃখজনক। জাতি হিসাবে এটি আমাদের জন্য ব্যর্থতা ও লজ্জার। তাই একজন সলঙ্গাবাসী এবং সচেতন নাগরিক হিসাবে বিষয়টি অত্যন্ত যৌক্তিক এবং গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় এ আইনি নোটিশ পাঠানো হলো।

আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে এ বিষয়ে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ না করা হলে উচ্চা আদালতের নির্দেশনার জন্য আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
প্রতিদিনের দৃশ্যপট ২০২৪
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com