1. thedailydrishyapat@gmail.com : TheDaily Drishyapat : TheDaily Drishyapat
  2. info@pratidinerdrishyapat.com : Pratidiner Drishyapat : Pratidiner Drishyapat
  3. admin@thedailydrishyapat.com : admin :
মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ০৯:১৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
শাহিদার জীবনের গল্প ঝড়ের পাখির মতো তিস্তার ভাঙ্গনে নেই কোন প্রতিকার ফসলী জমি ভাঙ্গন আতঙ্কে অর্ধশতাধিক পরিবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ডেকেছে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ঘোড়াঘাটে ২৫ ঘন্টা পর নদীতে ভেসে উঠলো ইসমাইলের মরদেহ  সেনাবাহিনীর গাড়িতে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৮ সদস্য প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সহকর্মী দুই শিক্ষিকাকে কু প্রস্তাব দেবার অভিযোগ স্বপ্ন নিয়ে পথ চলা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পঞ্চম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত ভোটার হতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক! প্রতিবন্ধী শাকিলের চিকিৎসার দায়িত্বে এগিয়ে এলেন বিএনপি নেতা সাইদুর রহমান বাচ্চু গঙ্গাচড়া ২ দিন পর ছাত্রের লাশ উদ্ধার

তিস্তার ভাঙ্গনে নেই কোন প্রতিকার ফসলী জমি ভাঙ্গন আতঙ্কে অর্ধশতাধিক পরিবার

সংবাদ প্রকাশক:
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫
  • ১৭ Time View

রিয়াজুল হক সাগর , রংপুর:

উজানের পাহাড়ি ঢলে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় তিস্তা নদীতে বন্যার পানি কমার সাথে সাথে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফলে তিস্তা তীরবর্তী এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত এক সপ্তাহে উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের বিনবিনা এলাকায় তিস্তার গর্ভে বিলীন হয়েছে প্রায় ১০ একর ফসলী জমি। ভাঙ্গন আতঙ্কে ভুগছে এলাকার অর্ধশতাধিক পরিবার।

সরজমিন মঙ্গলবার (২৬ আগষ্ট) উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের বিনবিনা এলাকায় উপস্থিত হলে দেখা গেছে তিস্তা নদীর ভাঙ্গন দৃশ্য। এসময় কথা হয় স্থানীয় মোস্তফা, ইউনুস, আইয়ুব, মুকুল চন্দ্র, অতুল চন্দ্র, রঘুনাথ চন্দ্র, আমজাদ হোসেন, শাহিনুর, জুয়েল, আলম, মকবুল হোসেনসহ অনেকের সাথে।

বিনবিনা গ্রামের মোস্তফা জানান, বন্যার পানি কমার সাথে সাথে এই এলাকায় প্রবল ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে প্রায় ১০ একর আমন ক্ষেত তিস্তার গর্ভে বিলীন হয়েছে।

আইয়ুব আলী জানান, তিস্তার ভাঙ্গনে এলাকার প্রায় অর্ধশত পরিবার হুমকির মুখে রয়েছে। ভাঙ্গন রোধ করা না গেলে যে কোন মুহূর্তে আমাদের ঘর-বাড়ী নদীতে ভেঙ্গে যাওয়ার চরম আশঙ্কা রয়েছে।

অতুল চন্দ্র বলেন, আমরা বছরে একবারই ধান (আমন) আবাদ করি। এ ছাড়া আমরা অন্য কোনো ফসল আবাদের সুযোগ পাই না। এবার এই বন্যা ও ভাঙ্গনে সেই আমন ক্ষেতও নদীতে ভেঙ্গে গেছে। এই এক বছর কি খেয়ে বেঁচে থাকব তার কোন উপায় নাই।

রঘুনাথ চন্দ্র, আমজাদ হোসেন, শাহিনুর, জুয়েল, আলম, মকবুলসহ অনেকে জানান, এখন সরকারি সহযোগিতা ও ভাঙ্গন রোধে ব্যবস্থা না নিলে আমাদের পথে বসতে হবে।

কোলকোন্দ ইউনিয়ন পরিষদের (প্যানেল) চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে আমরা দীর্ঘদিন ধরে বিনবিনা থেকে চর শংকরদহ পর্যন্ত একটি বাঁধ নির্মানের দাবি জানিয়ে আসছি। কিন্তু পানি উন্নয়ন বোর্ড কেবল আশ্বাস দিয়েই যাচ্ছে, বাস্তবায়নের কোন উদ্যোগ নেই। তিনি আরো বলেন, বাঁধটি নির্মাণ করা হলে কোলকোন্দ ইউনিয়নের বিনবিনিয়া থেকে লক্ষীটারী ইউনিয়নের বেশ কিছু এলাকা তিস্তার বন্যা ও ভাঙ্গন থেকে রক্ষা পাবে।

গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান মৃধা বলেন, উপজেলায় তিস্তার তীরবর্তী যেসব এলাকায় ভাঙ্গন রয়েছে তা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হয়েছে। বন্যা-ভাঙন থেকে উপজেলার মানুষকে রক্ষায় উপজেলা প্রশাসন তৎপর রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
প্রতিদিনের দৃশ্যপট ২০২৪
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com