1. thedailydrishyapat@gmail.com : TheDaily Drishyapat : TheDaily Drishyapat
  2. info@pratidinerdrishyapat.com : Pratidiner Drishyapat : Pratidiner Drishyapat
  3. admin@thedailydrishyapat.com : admin :
মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ১০:৪৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
শাহিদার জীবনের গল্প ঝড়ের পাখির মতো তিস্তার ভাঙ্গনে নেই কোন প্রতিকার ফসলী জমি ভাঙ্গন আতঙ্কে অর্ধশতাধিক পরিবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ডেকেছে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ঘোড়াঘাটে ২৫ ঘন্টা পর নদীতে ভেসে উঠলো ইসমাইলের মরদেহ  সেনাবাহিনীর গাড়িতে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৮ সদস্য প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সহকর্মী দুই শিক্ষিকাকে কু প্রস্তাব দেবার অভিযোগ স্বপ্ন নিয়ে পথ চলা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পঞ্চম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত ভোটার হতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক! প্রতিবন্ধী শাকিলের চিকিৎসার দায়িত্বে এগিয়ে এলেন বিএনপি নেতা সাইদুর রহমান বাচ্চু গঙ্গাচড়া ২ দিন পর ছাত্রের লাশ উদ্ধার

ছয় বছর ধরে জরাজীর্ণ ঘরে মতিন-সাবিনা দম্পতি বসবাস

সংবাদ প্রকাশক:
  • Update Time : বুধবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১২৭ Time View

সাব্বির মির্জা,(তাড়াশ) প্রতিনিধিঃ

তীব্র শীত কিংবা ঝড়-বৃষ্টি যাই হোক, সয়ে যেতে হয় নীরবে। ছয় বছর ধরে জরাজীর্ণ ঘরে বসবাস করলেও টাকার অভাবে আজ পর্যন্ত মেরামত করা সম্ভব হয়নি। এমন মানবেতর জীবন থেকে মুক্তি চান মতিন-সাবিনা দম্পতি। সিরাজগঞ্জ তাড়াশ উপজেলার বারুহাস ইউনিয়নের পলাশী গ্রামের সড়কের পাশে তাদের বসবাস।

এই দম্পতি বলেন, ১৫ বছর ধরে থাকছেন কারিতাস বাংলাদেশের দেওয়া ঘরে। এনজিওটি শুধু টিনের ছোটো দোচালা ১টি ঘর করে দিয়েছিল। পরে স্বামী-স্ত্রী মিলে বাঁশের বাতার ওপর কাঁদা মাটি লাগিয়ে বেড়া দেই। ৬ বছর আগেই সেই বাঁশের বেড়া উইপোকায় খেয়ে নষ্ট করেছে। ভাঙা বেড়ার চারপাশ দিয়ে ঘরে ঠাণ্ডা বাতাস ঢোকে। বৃষ্টির পানি ঘরের মধ্যে পড়লে কম্বল, কাঁথা ও কাপড়-চোপড় এক স্থানে জড়ো করে পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখি। শিশু সন্তান নিয়ে ঘরের মধ্যে ভিজতে হয় সবার।

মতিন বলেন, আমি দিনমজুর খেটে খাই। তাও প্রতিদিন কাজ পাই না। মাসে ১৫ থেকে ২০ দিনমজুর খেটে যে টাকা পাই তা দিয়ে সংসার চলে না। তাছাড়া গ্রামীণ ব্যাংক ও আশা সমিতি থেকে ৮০ জাহার টাকা ঋণ নিয়েছি। কিস্তি দিতে হয়। আমার সামান্য রোজগারে ঘর দেওয়া বা মেরামত করা সম্ভব নয়। আপনারা মানবতার হাত বাড়িয়ে দিন আমাদের দিকে।

বারুহাস ইউনিয়ন পরিষদের সংশ্লিষ্ট সংরক্ষিত ওয়ার্ডের নারী সদস্য মোছা. রিনা খাতুন বলেন, আমি চেয়ারম্যানকে বলে মাসে ৩০ কেজি চালের ভাতা কার্ড করে দিয়েছি।

এ প্রসঙ্গে তাড়াশ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুইচিং মং মারমা আশ্বস্ত করে বলেন, দরিদ্র পরিবারটির জন্য সহায়তার চেষ্টা করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
প্রতিদিনের দৃশ্যপট ২০২৪
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com