পরে বেলকুচি ফায়ার সার্ভিসের একটি টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে কারখানায় রক্ষিত কাপড়, আসবাবপত্র, কম্পিউটার ও মেশিনপত্র পুড়ে যায়। কারখানা মালিক বাবু মল্লিক জানায়, মেশিনে ইলেক্ট্রিক শর্ট শার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আনুমানিক ৫৬ লাখ টাকা হতে পারে। এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জাতীয় তাঁতী সমিতির. কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুস ছামাদ খান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত কারখানা মালিকদের সাথে কথা বলেছি। সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে







