প্রিন্ট এর তারিখঃ এপ্রিল ৩০, ২০২৫, ১:১৬ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ অগাস্ট ৩, ২০২৪, ৮:০৮ পি.এম
বৃষ্টি হলেই দূর্ভোগের শেষ নেই একডালা পূর্ণবাসন এলাকার মানুষের

নিজস্ব প্রতিবেদক
একটু বৃষ্টি হলে কষ্টে যাতায়াত করতে হয় পৌর এলাকায় ৯ নং ওয়ার্ড একডালা পূর্ণ বাসন এলাকার মধ্যেপাড়া জনসাধারণ কে। বিশেষ করে অল্প থেকে ভারি বৃষ্টি হলে প্রতিটি মানুষের জীবনের কষ্টের শেষ নেই। এই এলাকায় ভালো রাস্তা ও ড্রেন নেই ফলে বৃষ্টি দিনে খুব কষ্ট করে জীবন যাপন করতে হয় তাদেরকে। শনিবার ( ৩ আগষ্ট) দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় পৌর এলাকায় একডালা পূর্ণবাসন মধ্যপাড়া এলাকার রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব এলাকায় যাতায়াতে চরম দূর্ভোগে পড়তে হচ্ছে পথচারিদের। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকার ফলেই এই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় বলে স্থানীয়রা জানান।
আলতাফ হোসেন নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, একটু বৃষ্টি হলেই হাঁটাচলা ফেরার অনেক কষ্ট হয়। আমাদের একটা ভালো রাস্তা ও ড্রেন দরকার। এলাকার সাধারণ মানুষের দূর্ভোগ লাঘবের সিরাজগঞ্জ পৌরসভার মেয়রের কাছে রাস্তা ও ড্রেন করে দেওয়ার দাবী জানান তিনি।
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের অর্নাস ৪র্থ বর্ষের ছাত্রী মোছা: তাইয়েবা খাতুন বলেন,আমাদের এলাকায় অনেক দিন হলো ভালো রাস্তা ও ড্রেন না থাকায় বিভিন্ন ভাবে অসুবিধায় আছি। বৃষ্টি হলে বাসা বাড়ীর পানি রাস্তায় আটকে থাকে। আত্মীয়-স্বজন বন্ধু,বান্ধবীরা আমাদের বাসায় আসতে পারে না। মেয়র স্যার অনেক ভালো মানুষ। আমাদের ওর্য়াডের সম্মানিত কাউন্সিলরা যদি তাকে বলে তাহলে তিনি অবশ্যই সমাধান করে দিবে। স্থানীয় এলাকাবাসী ও আমরা মেয়র স্যারের কাছে আশাবাদী তিনি আমাদের রাস্তা ও ড্রেন করে দিবেন।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র -৩ মোছা:শিখা খাতুন কে মুঠোফোনে ফোন দিলে তিনি বলেন, আমি এই বিষয়টা জানি। একটু বৃষ্টি হলে এই এলাকার সাধারণ মানুষের অনেক কষ্ট হয়। আমি নিজেও দেখছি এখান কার মানুষের কষ্ট। মাননীয় মেয়র মহোদয় পৌর এলাকায় সকল উন্নয়ন মূলক কাজ তিনি সব সময় খুব আন্তরিক ভাবে করে থাকেন। আমি চেষ্টা করবো খুব তারাতারি সমস্যা সমাধান করতে। আমাদের কাছে সাধারণ জনগণ হচ্ছে বড় শক্তি। তারা আমাকে ভোট দিয়ে তাদের জনপ্রতিনিধি বানিয়েছেন। ইনশাআল্লাহ খুব তারাতারি এই এলাকার দীর্ঘদিনের সমস্যা রাস্তা ও ড্রেন করে দিবো।
সম্পাদক ও প্রকাশক: আলহাজ্ব নুরুল হক নয়ন
✆ ০৯৬৩৮-৯০৭৬৩৬। ই মেইল: thedailydrishyapat@gmail.com
।
Copyright 2025 Pratidinerdrishyapat